প্রতিদিন ঢাকা চট্টগ্রাম ও ঢাকা সিলেট মহাসড়কের সোনারগাঁওয়ের কাঁচপুর এবং সিদ্ধিরগঞ্জের শিমরাইল মোডে কমপক্ষে ১৫০ থেকে ২০০ মোবাইল ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটে। আর এমন লোমহর্ষক নানা কায়দায় ছিনতাই করা মোবাইল একেবারে প্রকাশ্যেই বিক্রি হচ্ছে থানা ও ডিবি পুলিশের ক্যাশিয়ার দের ম্যানেজ করেই ।
এমন অসংখ্য অভিযোগের পরও কাঁচপুরে চোরাই মোবাইল মার্কেটে ছিনতাই হওয়া প্রতিটি দামী স্মার্টফোন বিক্রি হলেও ভুক্তভোগী কেউ এই মার্কেটে উপস্থিত হয়ে কোন কথা বলার সাহস করে না ।
ছিনতাই হওয়া মোবাইল নিজের বলে শনাক্ত করলে উল্টো বিশাল এই ছিনতাইকারী চক্রের হাতে নাজেহালের চিত্র অহরহ দেখা মিলে । আর এই ছিনতাইকারী ও চোরাই মোরাইল মার্কেটের মূল হোতা মিঠু (৩০) সময় ই থাকে ধরাছোঁয়ার
দীর্ঘদিন যাবৎ চলমান এমন চোরাকারবারের পর সােনারগাঁ উপজেলার কাঁচপুর এলাকার কাঁচাবাজার থেকে দুই চোরাই মােবাইল বেচাকেনার অভিযোগে দুই ব্যক্তিকে আটক করেছে সোনারগাঁ থানা পুলিশ।
এসময় তাদের কাছ থেকে বিভিন্ন ব্রান্ডের ২০ টি চোরাই মােবাইল উদ্ধার করা হয়।
আটককৃতরা হলেন, জাকির হােসেন (২৩) এবং নজরুল ইসলাম (৩৮)।
সোনারগাঁওয়ে এমন চোরাকারবার ও পুরো অঞ্চলের অপরাধ সাম্রাজ্য পরিচালনা কারী স্থানীয় মেম্বার শাহ আলমের ভাই মাহবুব প্রতিদিন নারায়ণগঞ্জ ডিবি পুলিশ, থানা পুলিশ ও র্যাবের নাম ব্যবহার করে বিশাল চাঁদাবাজি চালিয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ করেছে কাচপুরের সাধারণ ব্যবসায়ীদের অনেকে । এমন চাঁদাবাজির নেপথ্যে পুলিশ, ডিবি ও র্যাব কতটা দায়ী তার খোজ নিতেও নিজ নিজ দপ্তরের কর্মকর্তাদের অনুরোধ জানিয়েছেন অনেকে।
সােনারগাঁ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হাফিজুর রহমান জানান, চোরাই মােবাইল কেনাবেচার সময় আমরা তাদের হাতেনাতে ধরতে সক্ষম হই এবং গ্রেপ্তার করে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।









Discussion about this post