টাকায় কি না হয় ? এমনটা প্রমাণ করেছে নারায়ণগঞ্জ আনন্দ পরিবহনের এক সময়ের টিকেট চেকার মোঃ বাদল । যার বাবার নাম আব্দুর রশিদ শিকদার ।
চাকুরীর ক্ষেত্রে স্থায়ী ঠিকানা নারায়ণগঞ্জ জেলা হওয়ার বিধান থাললেও প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে ভুয়া কাগজে দেখানো হয়েছে ইসদাইর।
প্রকৃতপক্ষে বাদলের বাড়ি মুন্সীগঞ্জের রামপাল এলাকায় হলেও ভুয়া ঠিকানা (নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার ইসদাইর) ও ভুয়া ভোটার আইডি কার্ড তৈরী করে নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে চাকরীতে যোগদান করে ।
আশ্চর্য হলেও সত্যি এই বাদলেও বিরুদ্ধে নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সার্কিট হাউজে বসে নারী কেলেংকারী, মাদক ব্যবসাসহ সকল ধরনের অপরাধ চালিয়ে যাচ্ছে বলেও জোড়ালো অভিযোগ রয়েছে ।
এমন জোড়ালো অভিযোগ উত্থাপন করে নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসনের অনেক কর্মকর্তা কর্মচারী বলেন এই বাদলের বয়স চাকুরী নেয়ার ক্ষেত্রে জন্ম তারিখ ২১/১০/১৯৮৮ দেখানো হলেও তার বয়স নিম্নে ৪৫/৫৬ বছর হবে ।
ভুয়া এই ভোটার আইডি কার্ড ও রামপাল, এন, বি, এম উচ্চ বিদ্যালয়ের প্যাডে টাইপ করা প্রত্যায়ন পত্র জমা দিলেও তা ভুয়া বলেও দাবী করেছে নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসনের অনেকেই।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসনের এক কর্মকর্তা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, বিগত সময়ে নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে ওমেদার হিসেবে কাজ করাকালীন অবস্থায় সাবেক নাজির শিকদারকে ছয় (৬) লাখ টাকা ঘুষের বিনিময়ে ভুয়া আইডি ও প্রত্যায়ন পত্রের ভুয়া স্কুলের অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত লেখাপড়া করেছেন মর্মে কাগজ জমা দিয়ে সরকারী চাকরীতে যোগদান করে । যা সম্প্রতি ধরা পরার পর তোলপাড়ের সৃষ্টি হয়েছে নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসন কার্যালয়ে ।
আরো বিস্তারিত আসছে………









Discussion about this post