দীর্ঘদিন পর ছাত্রদলের কমিটি গঠন হলেও বিতর্ক যেন কোন অবস্থাতেই পিছু ছাড়ছে না । বিশাল টাকার বিনিময়ে ফতুল্লা থানা, আড়াইহাজার পৌরসভা, কাঞ্চন পৌরসভা, গোপালদী পৌরসভা, তারাব পৌরসভা, সরকারি সফর আলী কলেজ, সরকারি মুড়াপারা কলেজ এবং সোনারগাঁ ডিগ্রি কলেজ শাখা কমিটির অনুমোদন দেয়া হয়েছে ।
এমন ঘটনায় তুমুল বিতর্কের ঝড় উঠেছে নারায়ণগঞ্জ জেলাজুড়ে
রূপগঞ্জ উপজেলার তারাব পৌর ছাত্রদলের ২১ সদস্য বিশিষ্ঠ নতুন আহবায়ক কমিটি নিয়ে সমালোচনা শুরু হয়েছে।
এ কমিটির আহবায়ক কাজী রাজন বিবাহিত বলে দাবি করেছে ছাত্রদলের একটি অংশ। তাদের দাবি ১৪/০৮/২০২০ তারিখে পারিবারিক ভাবে কাজী রাজন বিয়ে করেছে।
তার চাচা কাজী জাভেদ তারাব পৌর স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি ছিলেন।
তারা আরো দাবি করেন, ১৭ বছরের মধ্যে রাজনকে ছাত্রদল কর্মীরা মাঠে দেখেনি। সাড়ে চার লক্ষ টাকার বিনিময়ে,বিবাহিত কাজী রাজন কে,তারাব পৌরসভা ছাত্রদলের আহবায়ক বানানোর কন্টাক নেয় আরমান মোল্লা। তৃনমূল ছাত্রদলে নেতা কর্মীদের দাবি অবিলম্বে তদন্তপূর্বক কাজী রাজনকে কমিটি থেকে বাদ দিয়ে নতুন আহবায়ক দেওয়া হোক।
সদ্য ঘোষিত তারাব পৌর ছাত্রদলের আহবায়ক কমিটির সদস্যরা হলেন কাজী রাজন আহবায়ক , যুগ্ম আহবায়ক মুজহারুল ইসলাম রাজীব, মাসুদ মিয়া, রনি প্রধান, অনিক রহমান, আশিকুর রহমান, ইমরান হুসাইন, শাওলিন হোসাইন ,সারোয়ার হায়দার, তানভীর রহমান ( রাহাত) ,তায়্যেবুল ইসলাম, সদস্য সচিব আনিসুর রহমান, সদস্য রুহুল আমিন ভুঁইয়া, আলিফ আহমেদ শুভ, আব্দুর রহিম শাকিল, মো: সামির, রহমত উল্লাহ, মেহেদী হাসান প্রধান, মিঠু প্রধান, তারিফ খাঁন, আব্দুল্লাহ সিয়াম। গত ৫ অক্টোবর নারায়ণগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের সভাপতি মশিউর রহমান রনি ও সাধারণ সম্পাদক খায়রুল ইসলাম সজিব এ আহবায়ক কমিটি অনুমোদন দিয়েছে।
এমন বিতর্ক এড়াতে ছাত্রদলের শীর্ষ নেতাদের কঠোর ও স্বছতার সাথে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করার আহবান জানিয়েছেন অনেকেই ।









Discussion about this post