মূলতঃ কোন রাজনৈতিক দলের সাথে যুক্ত না থাকলেও ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনকে সামনে রেখে আওয়ামীলীগের কয়েকজন অসাধু নেতাদের পরামর্শ অনুযায়ী আওয়ামীলীগের রাজনীতিতে যোগদানের পর অনেক চড়াই উৎরাই করেছে ফজর আলী । কোটি কোটি টাকা খরচাও করেছেন মনোনয়ন নামক নৌকার টিকেট পেতে । পাতি নেতা, সিকি নেতা, আধা নেতাসহ অনেক নেতাদের বাড়ীতে নিজ পুকুরের সেরা ইলিশ (!) সরবরাহ করেও শেষ রক্ষা হলো না । (অট্টহাসি) নেতাদের পিছনে কি না করেছেন এই ফজর আলী । যখন যে যত টাকা চেয়েছে তাই দিয়েছে । ফজর আলী নৌকার টিকেট পেতে শুধু বাকী রেখেছেন নিজের কইলজাটা (কলিজা) খুলে দেয়ার । এরপরেও এখনো নিরাশ হন নাই ফজর আলী । বিগত সময়ের মতোই এবারো গণেশ উল্টাতে (নৌকা ডুবাতে) নেতাদের কেউ কেউ বিদেশে অবস্থান করে সকল ছক তৈরী করেছেন বলেও আশ্বাস দিয়েছেন। (সকাল ১০ টা ১৭ মিনিটে ফজর আলীর এক ঘনিষ্ট স্বজন ক্ষোভ প্রকাশ করে ৩ মিনিট ০৯ সেকেন্ডের মুঠোফেনের আলোচনায় এমন মন্তব্য করেন )
নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার গোগনগর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) নির্বাচনে বিদ্রোহী চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী ফজর আলীকে আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৪ নভেম্বর) জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল হাই ও সাধারণ সম্পাদক আবু হাসনাত মো. শহীদ বাদল স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, গোগনগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন চেয়েছিলেন ফজর আলী। কিন্তু আওয়ামী লীগের মনোনয়ন বোর্ড তাকে মনোনয়ন দেয়নি। তারপরেও তিনি দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধে বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। যার কারণে গঠনতন্ত্রের ৪৭ (ঠ) ধারা মোতাবেক ফজর আলীকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল হাই এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়া কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।









Discussion about this post