নারায়ণগঞ্জ শহরের প্রায় সকল রেস্টুরেন্ট পচাঁ বাসিী খাবার অধিক মসল্লা দিয়ে মুখরোচক ভাবে তৈরীর পর ফের জনসাধারণের সামনে উপস্থাপন করে নিজেদের ফাঁয়দা হাষিল করছে । অবিক্রিত রান্না করা খাবার কোথায় যায় ? এমন প্রশ্ন জনসাধারনের মাঝে দেখা দিলেও কেউ এমন অপরাধের বিরুদ্ধে জোড়ালোভাবে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে দেখা যায় নাই । ফলে প্রায় প্রতিটি রেস্টেুরেন্টে সমানতালে চলছে পঁচা বাসী মানহীন খাবার বিক্রির প্রতিযোগিতা । আর এই প্রতিযোগিতা চালাতে থানা পুলিশ থেকে শুরু করে জেলা প্রশাসন ও সিটি করপোরেশনের অনেককেই নিয়মিত মাসোয়ারা দিয়ে আসছে বলেও জোড় হুংকার তুলেন অসাধুৃ ব্যবসায়ীরা
জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের অভিযানে নারায়ণগঞ্জের বৈশাখী রেস্তোরাঁকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
২০ই মার্চ শনিবার সকালে চাষাঢ়া সলিমুল্লাহ সড়কে এ অভিযান পারচালনা করেন নারায়ণগঞ্জ জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. সেলিমুজ্জামান। এতে উপস্থিত থেকে সহযোগিতা করেছেন জেলা পুলিশের একটি টিম।
এ বিষয়ে সহকারী পরিচালক মো. সেলিমুজ্জামান জানায়, শহরের সলিমুল্লাহ সড়কের হকার্স মার্কেট সংলগ্ন বৈশাখী রেস্তোরাঁয় ফ্রিজের মধ্যে কাঁচা মাছ ও মাংস এবং রান্না করা বাসি খাবার একত্রে রাখা অবস্থায় পেয়েছি। এছাড়াও অপরিষ্কার পরিবেশে খাদ্য তৈরি করতে দেখা যায়। যা সাধারণ মানুষের জন্য ক্ষতিকারক হতে পারে। তাই এ অপরাধে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ২০০৯ এর ৪৩ ধারা মোতাবেক ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আরোপ ও আদায় করা হয়। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সার্বিক তত্ত্বাবধানে এবং জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মহোদয় কর্তৃক অর্পিত ক্ষমতাবলে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের এ অভিযান অব্যাহত থাকবে।
প্রসঙ্গত, হকার্স মার্কেটে আরো বেশ কয়েকটি রেস্টুরেন্ট একইভাবে ব্যবসা পরিচালনা করে আসছে। তবে সেসব রেস্টুেরেন্টের খাবার অনেকটাই নিম্নমানের। যা খেয়ে সাধারণ মানুষ নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। তবে অভিযান চলাকালে তারা কৌশলে দোকান বন্ধ রাখায় ভোক্তা অধিকার কর্মকর্তাদের ফাঁকি দিতে অন্যত্র সটকে পরে ।









Discussion about this post