নারায়ণগঞ্জ নিউজ আপডেট :
মোবাইল কোর্টে এক ব্যক্তিকে সাজা দেওয়ার চার মাস পার হলেও আদেশের কপি না দেওয়ার ঘটনায় হাইকোর্টে ক্ষমা প্রার্থনা করেছেন র্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. সারোয়ার আলম।
তিনি আদালতে ক্ষমা প্রার্থনা করে বলেছেন, ‘ভবিষ্যতে এ বিষয়ে সর্তক থাকব।’
রোববার বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চে হাজির হয়ে তিনি ক্ষমা প্রার্থনা করেন।
পরে এ সংক্রান্ত জারি করা রুল নিষ্পত্তি করে র্যাবের মোবাইল কোর্ট পরিচলানার জন্য প্রয়োজনীয় জনবল ও সরঞ্জাম দিতে স্বরাষ্ট্র সচিবকে নির্দেশ দেন।
আদালতে মো. সারোয়ার আলমের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মাসুদ হাসান চৌধুরী পরাগ। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম ও ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত তালুকদার।
গত ১৮ নভেম্বর সারোয়ার আলমকে তলব করেন হাইকোর্ট। মোবাইল কোর্টে এক ব্যক্তিকে সাজা দেওয়ার পর ৪ মাস পার হলেও আদেশের কপি না দেওয়ার ব্যাখ্যা দিতে তাকে তলব করা হয়।
সাজা দেওয়ার ৪ মাস পরও আদেশের কপি দেওয়ার ক্ষেত্রে নিষ্ক্রিয়তা চ্যালেঞ্জ করে মো. মিজান মিয়া ১৭ নভেম্বর রিটটি করেন।
চলতি বছরের ১৮ জুলাই অভিযান চালিয়ে র্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত মিজান মিয়াকে এক বছরের কারাদণ্ড দেন। নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জের তপু এন্টারপ্রাইজ নামে একটি পশুখাদ্য প্রস্তুতকরণ কারখানার ব্যবস্থাপক মিজান। রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী এম সাখাওয়াত হোসেন খান।









Discussion about this post