আমি এবং নানক নেত্রীর সঙ্গে কথা বলার জন্য গিয়েছিলাম নারায়নগঞ্জের নির্বাচনের অবস্থা জানাতে। প্রধানমন্ত্রী আমাদের বললেন, ‘আমার কাছে খবর আছে, আমার আইভী লক্ষাধিক ভোটে বিজয়ী হবে।’ আপনারা নৌকাকে বিজয়ী করেন শেখ হাসিনা আপনাদের জন্য বিরাট উপহার রাখছে সেই উপহার আপনারা পাবেন।”
প্রধানমন্ত্রীর বিষয়টি নিয়ে বক্তব্যকালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি মণ্ডলির সদস্য আব্দুর রহমান আরো বলেন, আগামী ১৬ জানুয়ারি কেউ যদি আমাদের নৌকা মার্কার ভোটে হাত দেয়, তাহলে আমরা তার কলিজার ভেতরে হাত দিবো। উনাদের কলিজা টেনে বের করবো। আপনারা ভয়ভীতির ঊর্ধ্বে উঠে নৌকায় ভোট দিয়ে ওদের মুখে চুনকালি লাগাই দিয়ে বলবেন, বন্দরের মানুষ বিশ্বাসঘাতকদের জায়গা দেয় না।
শুক্রবার (০৭ জানুয়ারি) বিকেলের দিকে বন্দরের নবীগঞ্জ কবিলের মোড় এলাকায় আওয়ামী লীগের কর্মী সমাবেশে রাখতে গিয়ে তিনি এসব কথা বলেন। কর্মী সমাবেশটি বন্দর উপজেলা আওয়ামী লীগের ব্যানারে আয়োজন করা হয়।
আব্দুর রহমান বলেন, “হাজার হাজার মানুষের উপস্থিতি প্রমান করে দিয়েছে আগামী ১৬ তারিখ কোন ষড়যন্ত্রকারী নৌকা মার্কাকে পরাজিত করতে পারবে না। নৌকা বিপুল ভোটে জয়লাভ করবে।
বন্দর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুর রশীদের সভাপতিত্বে ওই সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি মণ্ডলির সদস্য জাহাঙ্গীর কবীর নানক। বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, এসএম কামাল, সুজিত রায় নন্দী, শাহাবউদ্দিন ফয়রাজি, সাবেক এমপি সানজিদা খানম। এছাড়াও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সাংসদ মির্জা আজম ও নজরুল ইসলাম বাবু মঞ্চে উপস্থিত থাকলেও নির্বাচনী আচরণবিধির প্রতি সম্মান জানিয়ে তারা কোনো বক্তব্য রাখেননি।








Discussion about this post