ধর্মভিত্তিক ইসলামি সংগঠন হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হককে নারীসহ আটক করা হয়েছে। তবে তিনি সেই নারীকে তার দ্বিতীয় স্ত্রী দাবি করলেও সাংবাদিকদের দেখে দৌড়ে রিসোর্ট থেকে পালানোর চেস্টা করে মামুনুল হক । পরে পুলিশ তাকে আটক করেছেন । এ বিষয়ে সোনারগাঁ থানার ভারপ্রপ্ত কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম নারায়ণগঞ্জ নিউজ আপডেট কে নারাী নিয়ে মামুনুল হকের কেলেংকারীর বিষয়টি স্বীকার করে বলেছেন ঘটনাস্থলে আমার থানার ইন্সপেক্টর তদন্ত রয়েছেন । তিনিই দেখছেন ।
শনিবার (৩ এপ্রিল) বিকেলে নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁও পৌরসভাধীন পানামসিটি’র রয়াল রিসোর্ট থেকে তাকে আটক করা হয়।
এর আগে গত ২৯ মার্চ রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এক মানববন্ধনে হেফাজতের কেন্দ্রীয় নেতা মাওলানা মামুনুল হক ও হরতালে নাশকতায় অভিযুক্তদের রোববারের মধ্যে গ্রেপ্তারের দাবিতে আলটিমেটাম দেয় জাতীয় ওলামা মাশায়েখ ঐক্য পরিষদ।
মানববন্ধনে নেতাকর্মীরা জানান, হেফাজতের বিক্ষোভে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহর। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের একাধিক প্রতিকৃতি ভাঙচুরসহ সরকারি-বেসরকারি অন্তত অর্ধশত স্থাপনা ভাঙচুর করে পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।
এসব নাশকতার কারণে হেফাজতের কেন্দ্রীয় নেতা মাওলানা মামুনুল হককে আগামী ৪ এপ্রিলের মধ্যে গ্রেপ্তার করার জন্য আলটিমেটাম দিয়েছে ওলামা মাশায়েখ ঐক্য পরিষদ। অন্যথায় আগামী সোমবার সকাল-সন্ধ্যা হরতাল কর্মসূচি পালন করা হবে।
অতি সম্প্রতি এই লম্পট মাহমুনুল হক নারায়ণগঞ্জের মাওলানা আউয়ালের মান ভাংগাতে শহের ডিআইটি মসজিদে এসে সমালোচনার জন্ম দেয় ।
উল্লেখ এর আগে সমালোচিত হেফাজত নেতা মাহমুনুল হকের বিরুদ্ধে আল্লামা শফি হুজুরকে হত্যাকান্ডের অভিযোগও রয়েছে । যা এখনো তদন্তাধীন ।









Discussion about this post