নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য একেএম শামীম ওসমান বলেছেন, “ঈদের পর আমরা সাংবাদিকদের নিয়ে বসবো। আমরা নারায়ণগঞ্জটাকে ঠিক করবো। যেখানেই অনিয়ম পাবো, যার বিরুদ্ধেই পাবো তার বিরুদ্ধেই ব্যবস্থা নিবো। আমি কোনো অন্যায় করলে আমার বিরুদ্ধেও লিখতে হবে, না লিখলে আপনারা আল্লাহর কাছে ঠেকা থাকবেন।”
একই সাথে উন্নয়ন মাধ্যমে নারায়ণগঞ্জের রূপ পাল্টে দেওয়ার আশাবাদ ব্যক্ত করে নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সাংসদ একেএম শামীম ওসমান বলেছেন, আগামী দেড় থেকে দুই বছর পর নারায়ণগঞ্জের রূপ পাল্টে যাবে এবং এই জেলা রাজধানী ঢাকার চেয়েও মনমুগ্ধকর সুন্দর এলাকায় পরিণত হবে। ঈদুল আযহার পরই কাজ শুরু করা হবে।
করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের কারণে ক্ষতিগ্রস্থ খেলোয়ার,প্রশিক্ষক, ক্রীড়া সংগঠক,ক্রীড়া সংশ্লিষ্টদের আর্থিক অনুদান প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
রবিবার (২৬ জুলাই) দুপুরে জেলা ক্রীড়া সংস্থার উদ্যোগে সংস্থার নিজস্ব কার্যালয়ে অনুদান প্রদান বিষয়ক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
তিনি আরো বলেন, আমি যখন প্রথমবার তোলারাম কলেজের ভিপি হই তখন আমাকে কেউ চিনতো না। আমাকে চিনতে পেরেছিলো যখন আমি টেবিল টেনিস ও ব্যাডমিন্টনের সমস্ত পুরস্কার একলা জিতেছিলাম। সবাই তখনি জানলো আমি একেএম শামসুজ্জোহা সাহেবের ছেলে। তার আগে আমার বাবার কথা ছিলো আমি যাতে পরিচয় না দেই।
তিনি আরো বলেন, আমি ডিস্ট্রিক্ট চ্যাম্পিয়ন ছিলাম, টেবিল টেনিস, ব্যাডমিন্টন, ক্রিকেট খেলতাম। খেলা মানুষকে সুস্থ রাখে, আমি এমপি হওয়ার পরেও খেলতাম কিন্তু বোম ব্লাষ্টের পর অস্স্থ্যু হয়ে পড়ার পর খেলাটা আমার ছাড়তে হয়।
জেলা প্রশাসক মো. জসিম উদ্দিনের সভাপতিত্বে এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক তানভীর আহমেদ টিটু, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক শামীম বেপারী, ক্রীড়া সংগঠক ইব্রাহীম চেঙ্গিস ও জাতীয় দলের সাবেক ফুটবলার গোলাম রসূল গাউসসহ বিভিন্ন ক্রীড়াবিদ।









Discussion about this post