এমন ঘটনায় প্রাণকৃঞ্চের বক্তব্য চা্ওয়া হলে রতন নামের এক ব্যাক্তি নিজেকে আনিসুর রহমান দিপুর বন্ধুসহ শহরের অনেক প্রভাবশালীদের নাম ব্যবহার করে গণমাধ্যম কর্মীদের নানাভাবে আবারো উল্টো হুমকি দেয় । যার এমন হুমকির বক্তব্যও রেকর্ড রয়েছে । এই রতন নিজেকে প্রাণকৃঞ্চের আত্মীয় পরিচয় দিলেও কেমন আত্মীয় তা প্রকাশ করতে চায় নাই ।
এনএনইউ ডেক্স :
বাকি দেয়নি; এটাই ছিল অপরাধ! আর এ জন্যই স্বর্ণ দোকানী চন্দন কুমার বর্মনকে মারধর করে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের নাজির প্রাণকৃষ্ণ। এতেই ক্ষান্ত হয়নি, মোবাইল কোর্ট বসিয়ে জেল খাটানোর হুমকি দিয়েছেন তিনি।
গত রোববার (৮ ডিসেম্বর) নগরীর আমলাপাড়ায় অবস্থিত কালীরবাজারে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ১০ ডিসেম্বর বিচারের দাবিতে জেলা প্রশাসক বরাবর আবেদন করে ভুক্তভোগী ওই স্বর্ণ ব্যবসায়ী।
আবেদনটিতে উল্লেখ করা হয়, প্রাণকৃষ্ণ কিছু অলংকারবাকীতে নিতে চায়। কিন্তু বাকী না দেওয়ায় উত্তেজিত হয়ে উঠে তিনি। এক পর্যায়ে মারধরও করা হয়। যাওয়ার আগে বলেন, ‘আমি ডিসি কার্যালয়ের নাজির চিনে রাখ, তোকে কালকে সকালেই মোবাইল কোর্ট করে জেল খাটাবো’।
এদিকে, ঘটনার ৪ দিন অতিবাহিত হলেও এখন বিচার না পাওয়ায় বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছে স্বর্ণশীল্প সমিতির সদস্যরা।
এ ব্যাপারে চন্দন কুমার বর্মন লাইভ নারায়ণগঞ্জকে বলেন, ‘এখনও কোন বিচার পাইনি’।
অন্যদিকে, ঘটনাটি ধামাচাপা দিতে চেষ্ঠা করে চলেছে নাজির প্রাণকৃষ্ণ ও তার ভাই জীবন কৃষ্ণ বণিক।
ব্যাপারটি শুনে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের নাজির প্রাণকৃষ্ণ বলেন, ‘আমার বাচ্চার বিয়ে। সেই বিয়ে নিয়েই ব্যস্ত আছি। এখন কিছু বলতে পারবো না। পরে কথা বলবো।’
এ বিষয়ে কালীরবাজার স্বর্ণ শিল্পী সমিতির সভাপতি অরুন কুমার দত্ত বলেন, জেলা প্রশাসকের নাজির হয়ে এমন আচরণ আমরা কেউ মেনে নিতে পারছি না । প্রাণকৃঞ্চ ও তার বাহিনীর এমন মারপিটের বিচার দাবীতে আমরা প্রয়োজনে আন্দোলনে যাবো। পুরো সমিতি বিচার দাবীতে প্রযোজনে মার্কেট বন্ধ করে দেয়া হবে।









Discussion about this post