নাসিক নির্বাচনে সারা জাগানো হাতি মার্কার প্রার্থী বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন বোবা ও অন্ধ হয়ে গেছে। প্রতি রাতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর সদস্যরা আমার কর্মী-সমর্থকদের বাড়ি ঘেরাও করছেন। প্রশ্ন করলে পুলিশ বলছে, তারা কিছুই জানে না।’
নির্বাচন থেকে সরে যেতে নানাভাবে চাপ দেয়া হচ্ছে অভিযোগ তুলে স্বতন্ত্র মেয়র পদপ্রার্থী ও বিএনপি নেতা তৈমূর আলম খন্দকার বলেছেন, প্রয়োজনে তিনি পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে বসে নির্বাচন করবেন। তবু ভোট থেকে সরবেন না।
তৈমূর বলেন, ‘নানা অজুহাতে কর্মী-সমর্থকদের আটক করা হচ্ছে। এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনে বারবার অভিযোগ দিলেও কোনো ব্যবস্থা নেয়া হয়নি।’
নগরীর চাষাঢ়া মিশনপাড়া এলাকায় সংবাদ সম্মেলন করে এই অভিযোগ করেন তিনি।
হাতি মার্কার এই প্রার্থী বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন বোবা ও অন্ধ হয়ে গেছে। প্রতি রাতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর সদস্যরা আমার কর্মী-সমর্থকদের বাড়ি ঘেরাও করছেন। প্রশ্ন করলে পুলিশ বলছে, তারা কিছুই জানে না।’
তৈমূর আলমের নির্বাচনি সমন্বয়ক মনিরুল ইসলাম রবিকে সোমবার সন্ধ্যায় গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
মনিরুল ইসলাম রবি নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক।
মেয়র পদপ্রার্থী তৈমূর আলম খন্দকারকে বিএনপির উপদেষ্টা কাউন্সিল থেকে সরিয়ে দেয়া হলেও স্থানীয় নেতা-কর্মীরা তার পক্ষে নির্বাচনী কাজ করছেন।
গ্রেপ্তারের বিষয়ে সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মশিউর রহমান বলেন, ‘হেফাজতে ইসলামের ডাকা হরতালে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যে নাশকতা হয়েছিল, সে মামলার আসামি রবি। এজাহারনামীয় এ আসামী ও গ্রেফতারী পরোয়ানা থাকায় তাকে নিজ বাসা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।’
তৈমূর আলম খন্দকার বলেন, ‘সিদ্ধিরগঞ্জ এলাকায় আমার নির্বাচনি সমন্বয়ক হিসেবে কাজ করছিলেন মনিরুল ইসলাম রবি। পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করেছে। পোলিং এজেন্টদের নামের তালিকা চূড়ান্ত করছিলেন রবি। পুলিশ তাকে সেই তালিকাসহ ধরে নিয়ে গেছে। এর আগেও দুজনকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে।’









Discussion about this post