রূপগঞ্জে জুস কারখানায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে নিহতদের পরিচয় শনাক্ত করতে আনুমানিক এক মাস সময় লাগবে।
শনিবার সকাল ১১টায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগের ডিএনএ পরীক্ষক মোহাম্মদ মাসুদ রাব্বী সবুজ এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি জানান, মরদেহগুলো থেকে ডিএনএ প্রোফাইল তৈরি করার জন্য দাঁত ও হাড়ের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। দাবিদারদের থেকেও তাদের রক্ত ও সোয়াবের নমুনা সংগ্রহ করা হচ্ছে। নমুনা সংগ্রহের ক্ষেত্রে নিখোঁজের বাবা-মা অথবা ভাই বোনের নমুনা নেয়া হচ্ছে। এটা অব্যাহত থাকবে। দাবিদাররা যতক্ষণ পর্যন্ত আসবে নমুনা সংগ্রহ করা হবে।
সকাল সাড়ে এগারোটা পর্যন্ত ২৯ মরদেহের জন্য ৪০ জন দাবিদারদের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, যে নমুনাগুলো সংগ্রহ করেছি ল্যাবে সেগুলোর পরীক্ষা-নিরীক্ষা শুরু হয়ে যাবে। পুরো প্রক্রিয়া সম্পন্ন হতে আনুমানিক এক মাস সময় লাগতে পারে। পরবর্তীতে জেলা প্রশাসন ও রূপগঞ্জ থানার মাধ্যমে ফলাফল জানা যাবে।
প্রসঙ্গত, নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে সজীব গ্রুপের হাসেম ফুড অ্যান্ড বেভারেজ লিমিটেডের সেজান জুসের কারখানায় বৃহস্পতিবার বিকেলে অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয়। এ ঘটনায় অন্তত ৫২ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও অনেকে।









Discussion about this post