“নারায়ণগঞ্জবাসীর নাকের ডগায় কি করছে বরিশাইল্লা সায়মন ? কি বলবেন নারায়ণগঞ্জের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ? বরিশাইল্লা সায়মন প্রকাশ্যে এই নারায়ণগঞ্জ মহানগরীতে নিজেকে সেনাবাহিনীর সেকেন্ড ল্যাফটেনেন্ট পরিচয়ের পাশাপাশি মুক্তিযুদ্ধার সন্তান এবং মহান পেশা সাংবাদিকতার নাম ব্যবহার করে শত শত অটো রিকশা থেকে প্রতিদিন ৫০ টাকা হারে অর্থাৎ মাসে ১৫০০ টাকা হিসেবে বিশাল চাঁদাবাজি করে যাচ্ছে বীরদর্পে ।”
এমন মন্তব্য নগরীর অনেক গণমাধ্যমকর্মীর ।
অভিযোগ রয়েছে ট্রাফিক পুলিশের কিছু অসাধুদের সাথে মিলেমিশে এবং দূর্বলতার সুযোগ নিয়ে এমন অপকর্মে লিপ্ত রয়েছে ভাসমান এই প্রতারক ।
এমন অপকর্ম ছাড়াও সেনাবাহিনীর সেকেন্ড ল্যাফটেনেন্ট পরিচয় দিয়ে নানা অপরাধ, মুক্তিযোদ্ধার সন্তান পরিচয় এবং সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে বিশাল চাঁদাবাজির হোতা সায়মনের অপরাধের বিষয়ে খোদ নারায়ণগঞ্জের অনেক সাংবাদিক তদন্ত পূর্বক অপরাধ দমনে র্যাবের হস্তক্ষেপ কামনা করে আসছে ।
অথচ এমন ঘটনায় গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশের পর মানবকণ্ঠের একজন দায়িত্বরত কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার অনুরোধে ২ মিনিট ১৭ সেকেন্ড মুঠোফোনে আলাপকালে গত ১২ আগষ্ট নারায়ণগঞ্জ নিউজ আপডেট কে বলেন, মূলত সায়মন কোন সাংবাদিক না । সে মানব কন্ঠের বিজ্ঞাপন দেয় বলে তাকে কার্ড দেয়া হয়েছে।
দরিদ্র অসহায় অটো চালকদের কাছ থেকে নিজেকে বিশাল ক্ষমতাধর পরিচয় দিয়ে প্রতারক সায়মনের এমন অসংখ্য ভিডিও ও সেকেন্ড ল্যাফটেনেন্ট পরিচয় দিয়ে অপরাধের নানা রেকর্ড সকল গণমাধ্যম কর্মীদের কাছে সংরক্ষিত রয়েছে ।
এমন অপরাধে পুলিশের অসহায়ত্ব ভুমিকার কারণে র্যার ১১ এর ব্যবস্থা গ্রহণের দাবী উঠেছে এই ভাসমান অপরাধী সায়মন চক্রের বিরুদ্ধে ।
এমন প্রতারকদের বিষয়ে ট্রাফিক পুলিশের ইনচার্জ (এডমিন) আবদুল করিম শেখ নাারয়ণগঞ্জ নিউজ আপডেট কে বলেন, আমরা অনেক কিছুই পারি না। আমরা প্রতিদিন এই প্রতারকদের স্টিাকরযুক্ত অটো রিক্সা আটক করছি। এরপরও শত শত ষ্টিকার যুক্ত অটো চলছেই । আর চাঁদাবাজি হচ্ছেই । এই প্রতারকদের বিষয়ে আমারে পুলিশের অপরাধ বিভাগকে অবহিত করলে তারা যদি কিছু করে তাহলে একটু হলেও আমরা স্বস্তি পাবো । আর এই প্রতারক চক্র কি করছে তা সকলেই জানেন। আমি এই প্রতারকদের বিষয় নিয়ে অবশ্যই কথা বলবো কি করা যায় এই অপরাধীদের (চাঁদাবাজদের) বিষয়ে ।









Discussion about this post