নারায়ণগঞ্জ জেলায় ৫টি সংসদীয় আসনে ৫ জন জন সংসদ সদস্য । কিন্তু সংসদ সদস্য স্টিকারযুক্ত গাড়ি চলতো ৬ টি ! ক্ষমতার অপব্যবহার কাকে বলে ও কি কি তা উদাহরণসহ বুঝিয়ে দিয়েছেন কাগজে কলমে না থাকা ওই সংসদ সদস্য রাজাকারপুত্র কাজল ! নিজেকে কাজ ওরফে ওসমান পরিবারের কাজল বলেও পরিচয় দিতেন। আশ্চর্য হলেও সত্যি সংসদীয় আসনের এমপির মতো পুলিশ প্রটেকশন নিয়ে প্রশাসনের সকল দপ্তরের একজন সংসদ সদস্যের চাইতেও বেশি ক্ষমতার প্রভাব বিস্তার করতেন যিনি তার নাম খালেদ হায়দার খান কাজল ।
যাকে নগরীর অনেকেই রাজাকার পুত্র কাজল ওরফে কাজল ওসমান বলেই চিনেন ও ডাকেন !
তিনি ওসনান পরিবারের দুই এমপির নাম ব্যবহার করে সকল সেক্টর নিয়ন্ত্রণ করে অন্তত শত কোটি টাকা অবৈধভাবে আয় করেছেন।
ক্ষমতার অপব্যবহার করে আঙ্গুল ফুরে কলাগাছ বনে যাওয়া ওসমান পরিবারের সকলেই ৫ আগস্ট থেকে নারায়ণগঞ্জ থেকে পালিয়ে গেলেও রয়ে যায় ওসমান পরিবারের নাম ব্যবহার কার অনেক সদস্যরা। তবে খালেদ হায়দার খান কাজল এখনও তার অবস্থানে বহাল রয়েছেন। শোনা যাচ্ছে, পরিস্থিতি কিছুটা এদিক সেদিক হলে নারায়ণগঞ্জে ওসমানীয় সাম্রাজ্য টিকিয়ে রাখার জন্য যা যা করণীয় তিনি তার সবটাই করবেন।
ওসমান পরিবারের সকল অবৈধ কর্মকান্ড ও ব্যবসা রক্ষনাবেক্ষন করতে সকল অপকর্মই করছেন কাজল । অন্যদিকে সাধারণ মানুষ বলছেন, নারায়ণগঞ্জে যে ওসমানীয় সাম্রাজ্যের পতন হয়েছে তা আর কখনই যেন পুনঃপ্রতিষ্ঠিত না হয়।
তাদের দোসর যারা আছেন তাদের বিরুদ্ধেও আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি তুলেছেন অনেকেই। তবে খালেদ হায়দার খান কাজল এখনও নিরাপদ থাকায় সন্দেহ পোষণ করেন তারা।
বলছেন, তিনি হয়তো বিএনপির কোনো সিনিয়র নেতাদের ম্যানেজ করেই নিজেকে নিরাপদে রেখেছেন। তবে এটি যদি হয়ে থাকে তাহলে বিএনপির জন্য ভবিষ্যতে এই কাজলই কাল হয়ে দাঁড়াবে বলে তারা মনে করেন।সেক্টর নিয়ন্ত্রণ করে অন্তত শত কোটি টাকা অবৈধভাবে আয় করেছেন তিনি।
এদিকে গত ৫ আগস্ট থেকে নারায়ণগঞ্জ থেকে পালিয়ে যায় ওসমান পরিবারের সদস্যরা। তবে খালেদ হায়দার খান কাজল এখনও তার অবস্থানে বহাল রয়েছেন। শোনা যাচ্ছে, পরিস্থিতি কিছুটা এদিক সেদিক হলে নারায়ণগঞ্জে ওসমানীয় সাম্রাজ্য টিকিয়ে রাখার জন্য যা যা করণীয় তিনি তার সবটাই করবেন।
অন্যদিকে সাধারণ মানুষ বলছেন, নারায়ণগঞ্জে যে ওসমানীয় সাম্রাজ্যের পতন হয়েছে তা আর কখনই যেন পুনঃপ্রতিষ্ঠিত না হয়। তাদের দোসর যারা আছেন তাদের বিরুদ্ধেও আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি তুলেছেন অনেকেই। তবে খালেদ হায়দার খান কাজল এখনও নিরাপদ থাকায় সন্দেহ পোষণ করেন তারা। বলছেন, তিনি হয়তো বিএনপির কোনো সিনিয়র নেতাদের ম্যানেজ করেই নিজেকে নিরাপদে রেখেছেন। তবে এটি যদি হয়ে থাকে তাহলে বিএনপির জন্য ভবিষ্যতে এই কাজলই কাল হয়ে দাঁড়াবে বলে তারা মনে করেন।
নারায়ণগঞ্জ আদালতের কয়েকজন আইনজীবীরা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেছেন, “নারায়ণগঞ্জ আদালতে খালেদ হায়দার খান কাজল ওসমান পরিবারের নাম ব্যবহার করে বিভিন্ন মামলার রায় পরিবর্তনসহ জমি সংক্রান্ত নানা সুবিধা হাতিয়ে নিয়ে আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ বনে গেছেন কাজল ও তার ভাগ্নি অ্যাডভোকেট সুইটি। মামা আর ভাগ্নি মিলে আদারতের নানা অপকর্ম করেছেন বিগত সময়ের একজন জেরা ও দায়রা জজ কে দিয়ে । দীর্ঘ ১৫ বছর কাজল ওসমান পরিবারের নাম ব্যবহার করে বিশাল অর্থবিত্তের মালিক হয়ে এখনো রয়েছেন বহাল তবিয়তে !‘









Discussion about this post