জিহাদ (১৭) নামের এক মাদ্রাসা ছাত্রকে ছুরিকাঘাত করে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। এই হত্যার ঘটনায় আরমান (১৮) নামে এক যুবককে ছুরিসহ আটক করে ফতুল্লা থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছে স্থানীয়রা।
নিহত জিহাদের পরিবারের দাবি, তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে প্রকাশ্যে খুন করেছে আরমান ।
ফতুল্লার পশ্চিম লামাপাড়া এলাকার দরগাহ বাড়ি মসজিদের সামনে গতকাল মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) রাত ৮টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত জিহাদ পটুয়াখালী সদরের আউলিয়াপুর গ্রামের জাহাঙ্গীর হোসেন পুত্র। আর আটককৃত আরমান পশ্চিম লামাপাড়া এলাকার আক্তার শেখের ছেলে।
জিহাদের বড় ভাইয়ের স্ত্রী সোনিয়া বেগম বলেন, এলাকার বাল্লক মিয়ার বাড়িতে ভাড়া থাকতো জিহাদের পরিবার। স্থানীয় একটি মাদ্রাসায় পড়াশোনা করতো জিহাদ। তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে একই এলাকার আরমান প্রকাশ্যে জিহাদের পেটে ছুরিকাঘাত করে। তখন স্থানীয় লোকজন আরমানকে ছুরিসহ আটক করে। জিহাদকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় শহরের খানপুর হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানাকার চিকিৎসক তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজে (ঢামেক) হাসপাতালে আনার পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাত সাড়ে ১১টায় জিহাদ মারা যায়।
এ ঘটনায় ফতুল্লা মডেল থানার ওসি শরিফুল ইসলাম বলেন, ‘খুনের ঘটনায় ছুরিসহ আরমানকে আটক হয়েছে। হত্যাকাণ্ডের কারণ জানা যায় নাই। লাশ ঢাকা মেডিকেলের মর্গে ময়নাতদন্তের জন্য রাখা আছে ।’









Discussion about this post