“এবাবের ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে ও ডাকাতি ছিনতাই রোধে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোর নিরাপত্তায় রোবাস্ট পেট্রল, বিশেষ টহল ও চেকপোস্ট পরিচালনা করছে র্যাব-১১। মহাসড়কের বিভিন্ন স্থানে একযোগে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। এসব কার্যক্রমের মধ্যে রয়েছে সাদা পোশাকে গোয়েন্দা নজরদারি, নিয়মিত চেকপোস্ট এবং হাইওয়েতে রোবাস্ট পেট্রলিং। এছাড়া মহাসড়কে তিন পর্বের নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে।
র্যাব-১১ এর সিও লে. কর্নেল এইচএম সাজ্জাদ হোসেন বলেন, এই কার্যক্রমকে আমরা তিনটি পর্বে ভাগ করেছি। সেগুলো হলো- ঈদ পূর্ববর্তী নিরাপত্তা ব্যবস্থা, ঈদের দিন ঈদ জামাতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা এবং ঈদ পরবর্তী রাস্তায় যানজট এবং শহরে ফিরে আসার সময় মানুষের যাতায়াতের নিরাপত্তার জন্য এসব ব্যবস্থা থাকবে। এছাড়া ঈদের পরে বাজার ম্যানেজমেন্ট ও মহাসড়কে নিরাপত্তা জোরদার করা হবে।
তিনি আরও বলেন, ঈদের ছুটিকে কেন্দ্র করে ঘরমুখো শহরের মানুষ নাড়ির টানে গ্রামের বাড়ি যাচ্ছে। ঢাকা চট্টগ্রাম মহাসড়কে প্রতিদিন ২০ থেকে ৩০ হাজার যানবাহন চলাচল করছে। এই সড়কে ঈদের সময়ে সকল ধরনের অপরাধ যেমন চুরি-ছিনতাই ডাকাতির মত ঘটনা সংগঠিত হয়ে থাকে। শহরের মানুষগুলো নির্বিঘ্নে যেন গ্রামে গিয়ে স্বজনদের সঙ্গে ঈদ উদযাপন করতে পারে। সেই লক্ষ্যে আমাদের এই এগ্রেসিভ পেট্রল ও এক্সটেনসিভ পেট্রল পরিচালনা করা হবে মহাসড়কগুলোতে।









Discussion about this post