সদর উপজেলার ফতুল্লা লঞ্চঘাটের সামনে মঙ্গলবার ৬ অক্টোবর ধর্ষণবিরোধী মানববন্ধনে হামলার ঘটনা ঘটেছে।
মানববন্ধনে যানজট নিয়ে তর্কের জের ধরে মানববন্ধনে অংশ নেয়া শিক্ষার্থীদের উপর হামলা চালায়।
এসময় কয়েকজনকে ধরে নিয়ে লঞ্চ টার্মিনাল সংলগ্ন টর্চার সেলে পেটানো হয় বলে অভিযোগে জানা গেছে।
পরে খবর পেয়ে পুলিশ ও সাংবাদিকেরা গিয়ে আহতদের উদ্ধার করে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, মঙ্গলবার ৬ অক্টোবর সারাদেশে নারী ও শিশু ধর্ষণ নির্যাতন হত্যার বিচার দাবিতে ফতুল্লার সর্বস্তরের শিক্ষার্থীদের ব্যানারে আয়োজিত মানববন্ধনে নেতৃত্বে ছিল জেলা ছাত্রলীগের সহ সম্পাদক সামিউন সিনহা, ইমরান হোসেন শুভ।
ওই মানববন্ধনে সংহতি জানিয়ে ফতুল্লা প্রেসক্লাবের সভাপতি ওবায়েদউল্লাহ, সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রহিম, যুগান্তর স্বজন সমাবেশের জাহাঙ্গীর ডালিমও বক্তব্য রাখেন।
এদিকে মানববন্ধন চলাকালে এক পর্যায়ে যানজট নিয়ে তর্কের জের ধরে মানববন্ধনে অংশ নেয়াদের উপর হামলা হয়। ওই হামলার নেতৃত্ব ছিল মুন্না, নিহাদ, হৃদয়, তানভীরসহ তাদের অনুগামী শতাধিক লোকজন। হামলায় মিলনের ২হাত ভেঙ্গেছে ও মাসুমের ২ পা ভেঙ্গেছে। আহত হয়েছ শুভ, শাহজাহানসহ আরো ৬/৭জন। ঘাটের টর্চারসেলে নিয়ে এসব শিক্ষার্থীদের পিটিয়ে আহত করা হয়েছে বলে অভিযোগে জানা গেছে। খবর পেয়ে পুলিশ ও সাংবাদিকরা তাদের উদ্ধার করে।
ফতুল্লা মডেল থানার ওসি আসলাম হোসেন জানান, লঞ্চঘাটের সামনে দুইপক্ষের সংঘর্ষের খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনেছে। বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে।








Discussion about this post