রাত ১১টা ৮ মিনিট । নারায়ণগঞ্জ সদর থানার ফটকের সামনে, বাম রাজনীতি করা কয়েকজন দাঁড়িয়ে । হঠাৎ কানে মুঠোফোনে কথা বলতে বলতে বেড়িয়ে এলেন কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) নারায়ণগঞ্জ জেলার সভাপতি হাফিজুল ইসলাম ।
এ সময় মুঠোফোনি তিনি বছর বলতে থাকেন, “বলে দাও আমাকে ছেড়ে দিয়েছে । সার্কেল সাহেব এসে আমার কোমড়ের বেল্ট পরতে বলেন, জব্দ করা ফোন ফেরত দিয়ে বলেন, আপনাকে আটক করা হয় নাই, আপনি যান ।”
এদিকে শহরে ৯ মার্চ রাত ৯ টার পর খবর চাউর হয় হাফিজুল ইসলাম গ্রেফতার হয়েছেন । থানার একাধিক নির্ভরযোগ্য সূত্র থেকেও এমন খবরের সত্যতা খুজে পাওয়া না গেলেও শেষ পর্যন্ত থানার গেইটে সিপিবি নেতা হাফিজুল ইসলাম নারায়ণগঞ্জ নিউজ আপডেট কে বলেন, আমাকে কোমরের বেল্ট খুলে হাজতে রাখা হয় । পরবর্তীতে আমি হার্টের প্যাশেন্ট জানতে পেরে পাশের কক্ষে নিয়ে রাখা হয় ।
হাফিজুল ইসলাম আরো জানায়, আমার সাথে আরো কয়েকজন আসলেও তাদের আগেই ছেড়ে দেয়া হয়েছে । আর আসাদকে আমি থানার হাজতে দেখি নাই । কোথায় রাখা হয়েছে তাও জানি না ।
রাত সাড়ে ১১টায় থানার অপর একটি সুত্র জানান, হাফিজুল ইসলাম রাত ৯ টায় আসে গ্রেফতার করা হকারদের চাঁদাবাজ আসাদকে ছাড়াতে । ওসি শাহজামান সাহেবের কক্ষে গিয়ে এমন তদ্বির করায় তিনি ক্ষেপে গিয়ে হাজতে পাঠায় ।









Discussion about this post