২৮ মার্চ রোববার হেফাজত ইসলামের ডাকা হরতালের পর ২৯ নার্চ সোমবার শব ই বরাতের রাতে নারায়ণগঞ্জ শহরের ডিআইটি মসজিদের ঈমাম হেফাজত নেতা মাওলানা আব্দুল আউয়াল নানা কারণ দেখিয়ে দলের নের্তৃত্ব থেকে ইস্তফা দেন মসজিদের মিম্বরে বসে ।
এর দুই দিন পর ৩১ মার্চ বুধবার দুপুরে শহরের ডিআইটি মসজিদে মাওলানা আব্দুল আউয়ালের মান ভাংগাতে আসেন হেফাজত ইসলামের কেন্দ্রীয় নেতা মনির হোসেন কাসেমী, জুনায়েদ আল হাবিব ও মামুনুল হক ।
দীর্ঘ রুদ্ধদ্বার বৈঠক করে মাওলানা আব্দুল আউয়াল শব ই বরাতের রাতে মসজিদের মিম্বরে বসে যে ইস্তফার ঘোষণা দিয়েছেন তার সেই সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করেছেন মর্মে উপস্থিত সাংবাদিকদের কাছে বক্তব্য দেন মামুনুল হক ।
এমন ঘটনার মাত্র ৩ দিনের মধ্যে ৩ এপ্রিল শনিবার দুপুরে নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ের একটি রিসোর্টে নারী নিয়ে আটক হয় হেফাজত ইসলামের সেই নেতা মামুনুল হক । চরম বিতর্কিত কর্মকাণ্ডের পর এক লংকাকান্ড ঘটিয়ে গত এক সপ্তাহ যাবৎ নারায়ণগঞ্জসহ সারাদেশে ব্যাপক সমালোচনা ও বিতর্কের জন্ম দিয়েছেম মামুনুল হক ।
সারাদেশ এমন বিরর্কের পর সকলের দৃষ্টি ছিলো নারায়ণগঞ্জ শহরের ডিআইটি মসজিদের ঈমাম মাওলানা আব্দুল আউয়ালের দিকে ।
মামুনুল হকের এমন বিতর্কিত কর্মকাণ্ডের বিষয়ে কি বয়ান দেন মাওলানা আউয়াল কি বক্তব্য দেন তা জানান জন্য অন্রক মুসুল্লি অধিক আগ্রহ জুম্মার নামাজের অংশ গ্রহণ করে ।
জুম্মা নামাজ শেষে মুসুল্লীদের সাথে আলাপঅকালে অনেকেই বলেছেন, “এতোদিন মাওলানা আব্দুল আউয়াল তার খুৎবা তে হেফাজত ইসলাম নিয়ে খুব বড় বড় কথা বলেছেন কিন্তু আজ শুক্রবার তুনি উল্টো আত্মসমালোচনা করেহেন । নামুনুল কান্ড নিয়ে কোন কথাই বলে নাই। যা খুবই ভালো লেগেছে। মামুনুল হকের সাম্প্রতিক বিতর্ক নিয়েও কোন আলোচনা না করায় মুসুল্লীদের মাঝে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে । নারায়ণগঞ্জে এসে হেফাজত নেতার মান ভাংগালেও এই নারায়ণগঞ্জেই মান হারালো মামুনুল হক ।








Discussion about this post