পুলিশ সুপার জায়েদুল আলম বলেছেন, আপনাদের প্রতি অনুরোধ থাকবে মাদক ব্যবসায়ি বা নেশাগ্রস্থদের বাড়িতে ভাড়াও দিবেন না। এখন সবচেয়ে বড় সমস্যা কিশোর গ্যাং ও মাদক। শতভাগ চেষ্টা করবো তা নির্মূলে। কিন্তু এ জন্য প্রতিটি এলাকায় পাড়া মহল্লায় কমিটি কিশোর গ্যাং ও মাদক বিরোধী কমিটি গঠন করে কাজ শুরু করবো। আপনাদের এতে ভূমিকা পালন করতে হবে। একটু সাহস নিয়ে এগিয়ে আসুন। দেখবেন অপরাধীরা পালিয়ে গেছে। আমি যদি নিজে সমাজ থেকে মাদক ও কিশোর গ্যাং নির্মূলে কঠোর না হই।
বুধবার (১৮ আগস্ট) বিকালে নারায়ণগঞ্জের অর্ধশত বছরের কলঙ্ক শহরের চাঁনমারী মাদক বস্তি উচ্ছেদে বিভিন্ন সংগঠন নারায়ণগঞ্জ পুলিশ প্রশাসনকে ফুলেল শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন দিয়ে কৃতজ্ঞতা প্রকাশকালে সকলের উদ্দেশ্যে বক্তব্যে এসব কথা বলেন পুলিশ সুপার।
তিনি আরো বলেন, ভুল ক্রটি থাকলে খোলামেলা আলোচনা করে আমাদেরকে জানাবেন। আমরা স্বচ্ছতা নিয়ে শুদ্ধতার সঙ্গে কাজ করতে চাই। মাদক ও কিশোর গ্যাং সমাজে ভাইরাসের মত ছড়িয়ে যেন না পড়তে পারে। এগুলো সমূলে উৎপাটন করতে সমাজের স্তরে স্তরে প্রতিরোধে সংগঠিত হতে হবে। এ জন্য পুলিশ আপনাদের পাশে ছিল, রয়েছে ও থাকবে।
জাহেদুল আলম আরো বলেন, আমার ছেলে মেয়েও তা থেকে নিরাপদ থাকবে না। এ জন্য আমাদের নিজেদের রক্ষায় নিজেরাই সচেতন হতে হবে। এখন একটি সমস্যা ভালো ছেলেরা আগে একটি ভদ্র কার্ট দিয়ে চুল কাটতো। কিন্তু এখন এমন এক বখাটে চুলের স্টাইল এসেছে যে নিম্নশ্রেণি থেকে শুরু ভদ্রলোকের ছেলেরা একটি স্টাইলে বখাটেদের মত চুল কাটছে। এতে কে যে বখাটে তা নির্ণয় করতে সমস্যা হচ্ছে।
ওই সময় সেখানে উপস্থিত থেকে নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশ প্রশাসনকে ফুলেল শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানায়, শহরের একাধিক সংগঠনের ব্যাক্তিবর্গ ।








Discussion about this post