বিএনপিসহ সমমনা রাজনৈতিক দলের আহবানে গেলো ২৮ অক্টোবর শনিবার রাজধানী ঢাকায় বিশাল মহাসমাবেশের ডাক দেয় ।
এমন রাজনৈতিক কর্মসূচিতে একদিকে বিএনপি অপরদিকে আওয়ামী লীগ পাল্টাপাল্টি রাজনৈতিক কর্মসূচি কে কেন্দ্র করে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়াসহ ব্যাপক সংঘর্ষের ঘটনা এখনো তোলপাড় চলছে সারাদেশে ।
এরই মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়াসহ পুলিশের সাথে গুলি, টিআর সেল নিক্ষেপ ও অপরদিকে বিএনপি জামায়াত জোট অগ্নিসংযোগ, জ্বালাও পোড়ানোর ঘটনা ঘটিয়ে তান্ডব অব্যাহত রেখেছে । ২৮, ২৯ ও ৩০ অক্টোবর সারাদেশের মতো নারায়ণগঞ্জে কয়েকটি মামলায় বিএনপির নেতাকর্মীরা পালিয়ে থেকেও নানাভাবে তাদের কর্মসূচি পালন করতে রয়েছে সোচ্চার অবস্থানে ।
এমতাবস্থায় আজ মংগলবার ৩১ অক্টোবর থেকে শুরু করে ১ ও ২ নভেম্বর বিএনপির ডাকে সারাদেশের তিনদিনের অবরোধ কর্মসূচি পালন করতে মাঠে রয়েছে নেতাকর্মীদের অনেকেই ।
বিএনপির নির্ভরশীল একটি সূত্র নিশ্চিত করে জানায়, ২৮ অক্টোবরের রাজধানীর মহাসমাবেশে ৩০০ নেতাকর্মী ঢাকায় যেতে নারায়ণগঞ্জ থেকে উৎসব বাসের টিকেট সংগ্রহ করে । আমাদের টিকেট সংগ্রহ করার পরও আমাদের কোন বাস তো দেয় ই নাই উল্টো নানাভাবে হয়রানি করে। যার ফলশ্রুতিতে এই উৎসব বাসে (পরিবহনে) বিক্ষুব্ধ নেতাকর্মীদের কেউ কেই আগুন দেয় ৷
অপরদিকে বন্ধন পরিবহনে আমাদের ২০০ টিকেট সংগ্রহ করলেও তারা দুইটি বাসে আমাদের কর্মীদের মহাসমাবেশে ঢাকায় নিয়ে যায় । ফলে বন্ধন পরিবহনের উপর কোন ক্ষোভ নাই কোন নেতাকর্মীর ।
আর উৎসব পরিবহনের উপর এখনো চরম ক্ষোভে উত্তেজিত অবস্থানে রয়েছে নেতাকর্মীদের অনেকেই । এই ক্ষোভ থেকেই ঘটতে পারে অঘটন ।
এমন ঘটনার খবর নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশের নজরে আসার পর শীর্ষ পর্যায়ের নির্দেশে আজ ভোর ৫ টা থেকেই কঠোর অবস্থান মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অসংখ্য সদস্য । কোন নাশকতার আশংকা থাকলে কঠোর অবস্থান নিতে নির্দেশ দেয়া আছে সকল সদস্যদের।









Discussion about this post