আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়ার বড় ছেলে সাজেদুল হোসেন চৌধুরী (দিপু) মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
শনিবার (২ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৫টা ২৭ মিনিটে রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।
মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৫৩ বছর। তিনি স্ত্রী, দুই ছেলে ও এক মেয়েসহ অসংখ্য আত্মীয়স্বজন ও গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক মো. রিয়াজ উদ্দিন রিয়াজ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে গত মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হলে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। অবস্থা খারাপ হওয়ায় পরদিন তাকে আইসিইউতে নেওয়া হয়।
দীপু চৌধুরীর মৃত্যুতে গভীর শোক ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি নুরুল আমিন রুহুল, সাধারণ সম্পাদক আলহাজ মো. হুমায়ুন কবির।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ার জন্য গত ১৯ নভেম্বর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে আওয়ামী লীগের কার্যালয় থেকে বাবার সঙ্গে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন দিপু। তবে আওয়ামী লীগ থেকে তিনি মনোনয়ন পাননি, পেয়েছেন তার বাবা মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া।
মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া পুত্র সাজেদুল হোসেন চৌধুরী (দিপু)র মৃত্যুতে নারায়ণগঞ্জে ব্যাপক আলোচনা সমালোচনার ঝড় উঠেছে । অনেকেই নিহতের আত্মার মাগফেরাত কানমা করে বলেন, এই দিপুর কারণে মায়া চৌধুরীর মেয়ার জামাতা র্যাব ১১ সিইও হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে লেফটেন্যান্ট কর্নেল তারেক সাঈদ মোহাম্মদ সাত খুনের মতো লোমহর্ষক কর্মকান্ড ঘটিয়েও অপরাধ মাত্রা অব্যাহত রাখে। তৎসময়ে এই মায়া চৌধুরীর পরিবার নারায়ণগঞ্জে নানাভাবে অপকর্ম অব্যাহত রাখে।
যা এখন নগরবাসীর মুখে উচ্চারিত হচ্ছে ।









Discussion about this post