# আওয়ামীলীগের শাসনামলের দীর্ঘ এক যুগ যাবৎ এই অপরাধীরা ওসমান পরিবারের নাম ব্যবহার করে মুড়ি মুড়কির মতো মাদক বিক্রি করাকারনি সময়ে কেউ তাদের বিরুদ্ধে কোন কথা বলতে সাহস করে নাই । একদিকে ওসমান পরিবারের ব্যানার অপরদিকে পুলিশেল অসাধু সদস্যদের নিয়মিত মাসোয়ারা ।
# ইসদাইরে প্রায় ৫টি হত্যা কান্ডের মূলে রয়েছে মাদক ব্যবসা নিয়ন্ত্রন।
# শিমুলের বিরুদ্ধে হত্যা, মাদক, চাদাঁবাজি সহ নানা অভিযোগ রয়েছে।
# বর্তমানে বিএনপির নামধারী কিছু অপরাধীদের শেল্টােরে সেই পুরানো কায়দায় চলছে মাদকের হাট
কাচাঁ মালের মতো হকারী করে মাদক বিক্রি করে হচ্ছে চাষাড়া ও ইসদাইর রেল লাইন এলাকায়। যা নিয়ন্ত্রণ নিতে ইসদাইরে প্রায় ৪ থেকে ৫ টি হত্যাকান্ডের ঘটনা ঘটেছে। যাদের মধ্যে অন্যতম হলো ফতুল্লা ৬ নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক ফারুক হোসের শিমুল। ইসদাইর এলাকায় ডিস, ইন্টারনেট, ও ইট বালুর ব্যবসার নামে মাদক ব্যবসায়ীদের শেল্টার দাদা।
তার অন্যতম সহযোগি হলেন, জামান, জুয়েল, জিবু ও ফতুল্লা ইউনিয়নের ৬ নং ওয়ার্ড মেম্বার আব্দুল আউয়াল। ফতুল্লা থানা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. মাসুমের সেকেন্ড ইন কমান্ড হিসেবে পরিচিত। মাসুমের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড থেকে শুরু করে স্থানীয় পর্যায়ের যেকোন কর্মকান্ডের অগ্রভাগে দেখা যায় ফারুক হোসেন শিমুলকে।
বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের প্রভাবশালী নেতা পলাতক গডফাদার শামীম ওসমানে ও তার স্ত্রী সালমা ওসমান লিপি এবং সন্তান অয়ন ওসমানের সাথে বিভিন্ন সময় ছবি তুলে সে ছবিকে ব্যবহার করে সদর উপজেলার সস্তাপুর, ইসদাইর বুড়ির দোকান, ইসদাইল রেল লাইন, চানমারী ও চাষাড়া এলাকায় চালিয়ে যাচ্ছে নানা ধরনের অপরাদ মূলক কর্মকাণ্ড। দীর্ঘদিন ওসমান পরিবারে নাম বিক্রি করে সাধারণ মানুষের মাঝে আতংক তৈরি করে দাপিয়ে বেড়াচ্ছিলো শিমুল ও জামাল বাহিনী। ৫ আগষ্টের পর সরকার পরিবর্তনের ওসমান পরিবারের সকলে পারিয়ে গেলেও কিছুদিন গা ঢাকা দেয় শিমুল ও জামাল বাহিনী ।
সূত্রে বলছে, জানা গেছে, গত ২০২১ সালের ২৮ জুন মাদকের মাসোহারাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের ঘটনায় নির্দোষ রাজমিস্ত্রী রুবেল হত্যাকান্ডের সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে দায়েরকৃত মামলায় ৩৩ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা আরো ৩০ জনকে আসামী করে একটি মামলা দায়ের করেছেন নিহতের ভাই।
এই মামলার এজাহারে উভয় পক্ষকেই আসামীর তালিকায় আনা হয়েছে। ইতিমধ্যে উভয় পক্ষের মোট ৮ জনকে গ্রেফতার করেছে ফতুল্লা মডেল থানা পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃতরা হলো শিমুল, সম্রাট, সেলিম, আলী, রাকিব ওরফে টাইগার, বিজয়, মনির হোসেন ও শাহতাজ।
ইসদাইর এলাকার যে সকল হত্যা কান্ডগুলো ঘটেছে তার অন্যতম কারন হলো মাদক। যা বর্তমানে নিয়ন্ত্রন করে আসছে শিমুল ও জামাল বাহিনী যে খান থেকে প্রতিমাসে লাখ টাকার উপরে চাঁদার ভাগ বিগত সময়ে ওসমানীয় সন্ত্রাসীদের হাতে গেলেও বর্তমানে ওই একই ধরণের বখড়া নেন নামধারী সে সকল কয়েকজন বড় ভাই।









Discussion about this post