নারায়ণগঞ্জ নিউজ আপডেট :
সদর উপজেলার ফতুল্লায় যুবক ও যুবতিদের নিয়ে দেহ ব্যবসা কার্যক্রম করে এলাকার বাসিন্দাদের মানসম্মান ও সামাজিক পরিবেশ নষ্ট করায় চার জনকে আটক করেছে ফতুল্লা থানা পুলিশ।
১১ ফেব্রুয়ারি ভোর ৪টায় ধর্মগঞ্জ এলাকায় নিলুফার দোতলা বিল্ডিংয়ের নিচতলার উত্তর পার্শ্বের ফ্ল্যাটে দুইটি রুমে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়।
গ্রেফতারকৃত আসামীরা হলো- ১/ ডলি(৩৬), পিতা – মৃত খোকন মিয়া, স্বামী- মনির, জেলা- মুন্সিগঞ্জ, থানা- টুঙ্গিবাড়ী। ২/ মুন্নি (২২), পিতা- আব্দুর রাজ্জাক, জেলা- সিরাজগঞ্জ, থানা- শাহাজাহানপুর। ৩/ আল-আমিন (৩৩), পিতা- চাঁন মিয়া, জেলা- পটুয়াখালী, থানা- কলাপাড়া। ৪/ হাসনা (২৩) পিতা- মৃত. আব্দুল হক, জেলা- ফরিদপুর, থানা- সালথা।
ফতুল্লা মডেল থানার এসআই রাসেল জানান, বিশ কিছু দিন যাবৎ ধর্মগঞ্জের ভিতরের পাকাপুল সাকিনস্থ জনৈকা নিলুফা এর দুইতলা বাড়ীর নিচ তলার একটি ফ্লাটের ভাড়াটিয়া কতিপয় যুবক ও যুবতিদের নিয়ে বেশ্যাবৃত্তি (দেহ ব্যাবসা) কার্যক্রম করে এলাকার বাসিন্দাদের মানসম্মান ও সামাজিক পরিবেশ নষ্ট করছে। উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষ নির্দেশে প্রাপ্ত সংবাদের সত্যতা যাচাই ও আইনগত ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য উপরোক্ত সংগীয় ফোর্স সহ রাত ৪.১৪ ঘটিকার সময় ঘটনাস্থলের স্থানীয় লোকজনের সহায়তায় জনৈক নিলুফার এর দোতলা বিল্ডিংয়ের নিচতলার উত্তর পার্শ্বের ফ্ল্যাটে দুইটি রুমে অভিযান চালাইয়া আসামীদেরকেক অশ্লীল ও আপত্তিকর অবস্থায় পেয়ে সঙ্গীয় ফোর্স ও স্থানীয় লোকজনের সহায়তা তাদেরকে আটক করা হয়।
তিনি আরও জানান, তাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদের করলে ধৃত আসামীরা তাদের উল্লেখিত নাম ঠিকানা প্রকাশ করে ডলি (৩৬) ফ্ল্যাট বাসাটি ভাড়া নিয়া তার তত্ত্বাবধানে বেশ কিছুদিন যাবৎ বিভিন্ন যুবক ও যুবতি মেয়েদেরকে দিয়া বেশ্যাবৃতি (দেহ ব্যবসা) কার্যক্রম করে আসছে। উল্লেখিত আসামীগণ পরস্পর সহায়তায় বিভিন্ন যুবক ও যুবতিদের নিয়ে পতিতাবৃত্তি পরিচালনা করে মানব পাচার প্রতিরোধ ও দমন আইন এর ধারার অপরাধ করেছে।









Discussion about this post