রফিউর রাব্বি বলেন, ‘ত্বকী হত্যাকাণ্ডের তদন্তকাজ শেষ হওয়ার পর আমরা বুঝতে পারব কতটা সুষ্ঠুভাবে তদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। নারায়ণগঞ্জের বিভিন্ন স্থানে শামীম ওসমানের লোকজন বসে আছে। তারা এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে। শামীম ওসমানের কোনো লোকজন এখনো গ্রেপ্তার হয়নি ।‘
কবি ও সাংবাদিক হালিম আজাদ, নারায়ণগঞ্জ প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট মাহবুবুর রহমান মাসুম, নারায়ণগঞ্জ কমিউনিস্ট পার্টির সভাপতি হাফিজুল ইসলাম, নারায়ণগঞ্জ সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি ভবানী শঙ্কর রায়, সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন)-এর নারায়ণগঞ্জ জেলার সভাপতি ধীমান সাহা জুয়েল, গণসংহতি আন্দোলনের নারায়ণগঞ্জ জেলার সমন্বয়কারী তরিকুল সুজন, ছাত্র ফেডারেশনের নারায়ণগঞ্জ জেলার সভাপতি ফারহানা মানিক মুনাসহ অন্যান্যদের উপস্থিতিতে রফিউর রাব্বি আরো বলেন, ‘১০-২০টি হত্যাকাণ্ডের পরও তাদের গ্রেপ্তার করা হচ্ছে না বরং প্রশাসন তাদের পাহারা দিয়ে রেখেছে। তাহলে অবস্থার পরিবর্তন হয়েছে তা আমরা কিভাবে বুঝব ? সুতরাং দৃশ্যমান পরিবর্তন আমাদের সামনে আসতে হবে। বর্তমানে দেশ যেভাবে চলছে এর মধ্যে আমরা নতুন বাংলাদেশ কিংবা নতুন স্বাধীনতার কোনো আলামত খুঁজে পাচ্ছি না। আমরা ত্বকী হত্যার বিচারের সঙ্গে সাগর-রুনি হত্যার বিচার চেয়েছি। আশিক, বুলু ও চঞ্চলসহ ওসমান পরিবার দ্বারা সংঘটিত সব হত্যাকাণ্ডের বিচার চেয়েছি। আমরা এসব বিচার দ্রুত ও সুষ্ঠুভাবে দেখতে চাই।’









Discussion about this post