নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য শামীম ওসমান নির্বাচনী জনসংযোগকালে বরেছেন, ‘বিয়েতেও এতো আনন্দে করি নাই, নির্বাচন যতো আনন্দ করছি।’
নারায়ণগঞ্জ মহানগর আওয়ামীলীগ অফিস তালাবদ্ধ প্রসঙ্গে শামীম ওসমান বলেন, নারায়ণগঞ্জ আওয়ামীলীগ তালাবদ্ধ কিনা জানা নেই আমার। আমি নির্বাচন করছি, মানুষের ঘরে ঘরে যাচ্ছি, আওয়ামী লীগের অফিসে যাওয়ার সময় আমার নাই। আমি আনন্দঘন পরিবেশে নির্বাচনী প্রচারণা করছি, আপনারা দেখছেন ই। আর রূপগঞ্জে সংঘর্ষ হয়েছে। নির্বাচনে এটা হতেই পারে। তবে এটা হওয়া উচিত না। পুলিশ সুপার, নির্বাচন কমিশন, রিটার্নিং কর্মকর্তার এ বিষয়ে নজর রাখা উচিত।
নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতির বিষয়ে শামীম ওসমান বলেন, আমার নির্বাচনী প্রচারণায় যে পরিমাণ মানুষ হয় তার মধ্যে প্রতি পরিবার থেকে অন্তত দুজন করেও কেন্দ্রে গেলে আমার নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনে ৫৫ শতাংশ ভোটার উপস্থিত হবেন। আর যদি পাশের বাড়ির লোকজন নিয়ে আসে তাহলে ভোটার ৬৫ শতাংশ হবে।
নারায়ণগঞ্জ মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট খোকন সাহা, শহর যুবলীগের সভাপতি শাহাদাত হোসেন ভুঁইয়া সাজনু, মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক জিএম আরমান, সিদ্ধিরগঞ্জ থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি মুজিবুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক ইয়াসিন মিয়া, নারায়ণগঞ্জ মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা শফিকুল ইসলাম শফিক, সিদ্ধিরগঞ্জ থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা আমিনুল হক ভূঁইয়া রাজুসহ অন্যান্য নেতাকর্মীদের উপস্থিতিতে শামীম ওসমান আরো বলেন, ‘আমি হলাম সিদ্ধিরগঞ্জ এবং ফতুল্লার বাসিন্দা। আমি মনে করি এ দুটি এলাকা গোপালগঞ্জের চেয়েও শক্তিশালী। তার আসনে ৮৫ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে বলে জানিয়ে তিনি বলেন, গতকাল আমি কাশিপুর এলাকায় গিয়েছিলাম। সেখানে আমি চাচ্ছিলাম মানুষ আমার থেকে কিছু দাবি করুক। কিন্তু কেউ কিছু চায়নি। তবে কিছু নারী এসে আমাকে বললেন, দেড় হাজার ফিটের একটি ড্রেন নির্মাণ করে দিতে।’








Discussion about this post